স্টাফরিপোর্টার:বগুড়া শেরপুরে অটো,সেমি অটো রাইস মিল ও চাতালের নামে লাইসেন্স নিলেও মাঠ জরিপ সার্ভেতে অবকাঠামো ঠিক না থাকায় প্রায় দুইশত মিল মালিকের নামে বরাদ্ধ দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা সেকেন্দার রবিউল ইসলাম।তিনি আরো বলেন-আমি সাধারন ভাবে স্বচ্ছতার নিয়ে কাজ করতে চাই কিন্তুু কাজ করতে গেলে তো কিছু ভুল হতে পারেই তবে সেটা অনিচ্ছাকৃত।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে শেরপুর উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা রবিউল ইসলামের সাথে একান্ত স্বাক্ষাতকালে তিনি দৃষ্টি প্রতিদিন কে বলেন-শেরপুর উপজেলায় প্রায় ৫১৭ টি অটো সেমি অটো রাইস মিল চাতালের লাইসেন্স রয়েছে। এর মধ্যে থেকে এ বছরে প্রায় দুই শত মিল চাতালের লাইসেন্স বরাদ্দ স্থগিত করা হয়েছে। কারন হিসেবে তিনি বলেন-একই মিলের নামে একাধিক লাইসেন্স ,অকোজো বয়লার , মিলে অপর্যাপ্ত সরবরাহ ব্যবস্থা, নিয়ম অনুয়াযী ধারন ক্ষমতা না থাকায় এমনকি কিছু কিছু চাতালে দেখেছি ঘাস,আগাছা জন্ম নিয়েছে এধরনের মিল চাতাল গুলোকে আমরা শর্ত সাপেক্ষে এ বছরে সিদ্ধচাল বরাদ্ধ বন্ধ রেখেছি। তবে তারা যদি সময়মত এ গুলো মেরামত করে তাহলে আগামীতে আবারো বরাদ্ধ পেতে পারে।
একই মিল চাতালে নামে একাধিক লাইসেন্স এর বিষয়ে তিনি বলেন- আমি নতুন এসেছি এসব লাইসেন্সে কি ভাবে পেয়েছে সে বিষয়ে আমার জানানেই।