ঢাকা ১২:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বগুড়া শেরপুর বৃষ্টির জন্য নামাজ ও বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার:
  • আপডেট সময় : ১২:১৯:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ২৮৯ বার পড়া হয়েছে

Oplus_0

দেশজুড়ে  চলমান  তাপপ্রবাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তীব্র এ গরম থেকে রক্ষা পেতে  বগুড়া শেরপুর উপজেলা ইমাম মোয়াজ্জিন সমিতি আয়োজিত শেরপুর শহীদিয়া আলিয়া মাদ্রাসা ময়দানে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ  আদায় করে বিশেষ মোনাজাত  করা  হয়েছে।

শনিবার  (২৭ এপ্রিল)  সকাল সাড়ে ৮ টায় শুরু করে চলে ৯ টা পর্যন্ত, উপজেলা ইমাম মোয়াজ্জিন সমিতি আয়োজিত শেরপুর শহীদিয়া আলিয়া মাদ্রাসা ময়দানে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ শেষে দোয়া পরিচালনা করেন, শেরপুর বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদের ইমাম ইজাজ উদ্দিন আহমেদ।

“যখন সকল দরজা হয়ে যায় বন্ধ তখনও মহান আল্লাহ তোমার দরজা খোলা” ‘ইন্নাল্লাহা আলা কুল্লি শায়্যিন ক্বদীর’

নিশ্চয়ই তুমি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান ( আল কুরআন)

উক্ত নামাজে ইমাম প্রথমে মুসল্লিদের উদ্দেশে নামাজের নিয়মকানুন বলেন। এরপর দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন। নামাজ  শেষে দুই হাত তুলে প্রচণ্ড গরম, তীব্র তাবপ্রবাহ ও খরা থেকে রক্ষা পেতে এবং বৃষ্টির জন্য বিশেষ দোয়া করেন। মহান আল্লাহর দরবারে বিশেষ দোয়া প্রার্থনা করে অঝরে চোখের পানি  ছেড়ে মোনাজাত, তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা করেন ইমাম ও মুসল্লিরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ads

বগুড়া শেরপুর বৃষ্টির জন্য নামাজ ও বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় : ১২:১৯:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

দেশজুড়ে  চলমান  তাপপ্রবাহে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তীব্র এ গরম থেকে রক্ষা পেতে  বগুড়া শেরপুর উপজেলা ইমাম মোয়াজ্জিন সমিতি আয়োজিত শেরপুর শহীদিয়া আলিয়া মাদ্রাসা ময়দানে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ  আদায় করে বিশেষ মোনাজাত  করা  হয়েছে।

শনিবার  (২৭ এপ্রিল)  সকাল সাড়ে ৮ টায় শুরু করে চলে ৯ টা পর্যন্ত, উপজেলা ইমাম মোয়াজ্জিন সমিতি আয়োজিত শেরপুর শহীদিয়া আলিয়া মাদ্রাসা ময়দানে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ শেষে দোয়া পরিচালনা করেন, শেরপুর বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদের ইমাম ইজাজ উদ্দিন আহমেদ।

“যখন সকল দরজা হয়ে যায় বন্ধ তখনও মহান আল্লাহ তোমার দরজা খোলা” ‘ইন্নাল্লাহা আলা কুল্লি শায়্যিন ক্বদীর’

নিশ্চয়ই তুমি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান ( আল কুরআন)

উক্ত নামাজে ইমাম প্রথমে মুসল্লিদের উদ্দেশে নামাজের নিয়মকানুন বলেন। এরপর দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন। নামাজ  শেষে দুই হাত তুলে প্রচণ্ড গরম, তীব্র তাবপ্রবাহ ও খরা থেকে রক্ষা পেতে এবং বৃষ্টির জন্য বিশেষ দোয়া করেন। মহান আল্লাহর দরবারে বিশেষ দোয়া প্রার্থনা করে অঝরে চোখের পানি  ছেড়ে মোনাজাত, তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা করেন ইমাম ও মুসল্লিরা।