ঢাকা ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আদমদীঘিতে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত আদমদীঘি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য জাহিদুল বারীর ইন্তেকাল আদমদীঘিতে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে লিফলেট বিতরণ ওয়াইডব্লিউসিএ- এর আয়োজনে “রাইজ আপ” প্রকল্পের এ্যাডভোকেসি সেমিনার অনুষ্ঠিত স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর ফ্যাসিবাদী সহযোগীর মিলনে গণতন্ত্র পুরিপুষ্ট হবে না- শামসুজ্জামান দুদু আদমদিঘীতে জেঁকে বসেছে শীত কাহিল হয়ে পরেছে ছিন্নমূলসহ সববয়সী মানুষ আদমদীঘিতে গাঁজাসহ একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ক্ষমতায় গেলে ১২ মাস কৃষকের মুখে হাসি থাকবে -হাসান জাফির তুহিন আজ ”আরুশ”এর জন্মদিন আদমদীঘিতে ৬ মাদক সেবনকারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড

কোন যানবাহন চলতে না পারায় ব্রীজটি এলাকাবাসীর গলার কাটা

আঃ হামিদ মধুপুর ( টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট সময় : ১২:২৭:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪ ৪০ বার পড়া হয়েছে

টাঙ্গাইলের মধুপুরের পুন্ডুরা চরপাড়া গ্রামের যাতায়াতের রাস্তার খালের উপর অপরিকল্পিত ব্রীজটি কাজে আসছে না এলাকাবাসীর। ৭ বছর পেরিয়ে গেলেও স্বাভাবিক চলাচলের উপযোগী নয় ব্রীজটি। চলতে পারে না কোন প্রকার যানবাহন। এমনি এক আজব ব্রিজ নির্মাণ করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগন। ব্রীজটি তৈরী করেছেন প্রায় ১৬ লক্ষ টাকা ব্যায়ে।তবে এলাকাবাসীর অভিযোগ ব্রীজটি এলাকার স্বার্থে নয় ব্যাক্তি স্বার্থে নির্মাণ করা হয়েছে এমন আজব ব্রীজ।

সরেজমিনে দেখা যায়, টাঙ্গাইলের মধুপুর পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের পুন্ডুরা চরপাড়া গ্রামে আকাশী সামছুল হক মাস্টারের বাড়ীর নিকট হতে দামপাড়া যাতায়াতের রাস্তায় একটি ছোট খালের উপড় নির্মিত হয়েছে এই আজব ব্রীজটি।দূর্যোগ ব্যাবস্হাপনা অধিদপ্তরের সেতু/ কালভার্ট কর্মসুচীর আ্ওতায় এ ব্রীজটি নির্মিত হয়েছে২০১৬-১৭ অর্থ বছরে। প্রকল্পের নাম আকাশী পুন্ডুরা -চরপাড়া মোঃ আদমের বাড়ীর পার্শ্বে সেতু নির্মাণ। ব্রীজটির দৈর্ঘ্য ২০ ফুট। এ ব্রীজটির নির্মাণ ব্যায় ধরা হয়েছে ১৫ লাখ ৯১হাজার ৭ শত ১৮ টাকা। ৭ বছর কেটে গেলেও ব্রিজের দুই পার্শে মাটি দ্ধারা ভরাট করা হয়নি। মাটি দ্ধারা ভরাট না করার ফলে যাতায়াতের উপযোগী হয়নি ব্রীজটি। ব্রীজের দুই পাশে খাড়া ঢালু থাকায় পায়ে হেটে চলাচল করতে পারলেও একটি রিক্সা ভ্যন নিয়ে চলাচল করা সম্ভব নয়। চলতে পারে না কোন যানবাহন। যে কারনে ব্রীজটি কোন উপকারে আসছে এলাকাবাসীর। একাধিক এলাকাবাসী জানান ব্রীজটি অপরিকল্পিত ভাবে ব্যাক্তি স্বার্থে ব্রীজটি নির্মাণ করার কারনে কোন উপকারেই আসছেনা। এতটাকা ব্যায় করে ব্রীজটি নির্মাণ করায় ব্রীজের দুই পাশে মাটি না থাকায় কোন যানবাহন চলতে পারে না। বরং ব্রীজটি এলাকাবাসীর গলার কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক ষাটোর্ধ ব্যাক্তি বলেন এটা উন্নয়ন নয় বরং এলাকাবাসীর সাথে তামাশা করা। তিনি বলেন এলাকাবাসীর ব্রীজের প্রয়োজন। কিন্তু এমন ব্রীজ কারো প্রয়োজন নয়, যে ব্রীজ দিয়ে কারো উপকারে আসছেনা। ঠিকাদারের লাভের জন্যই এমন অকেজো ব্রীজ নির্মাণ করে রেখেছে সরকারে লাখ লাখ টাকা ব্যায় করে। এতে দেশের সম্পদ নষ্ট হয়েছে। ব্রীজটি কোন কাজে আসছে না। এব্যাপারে ভূক্তভোগী এলাকা বাসী উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের সূ-দৃষ্টি কামনা করছেন। যাতে করে ব্রীজের দুই পাশে মাটি দ্ধারা ভরাট করে যাতায়াতের উপযোগী করে দেয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ads

কোন যানবাহন চলতে না পারায় ব্রীজটি এলাকাবাসীর গলার কাটা

আপডেট সময় : ১২:২৭:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

টাঙ্গাইলের মধুপুরের পুন্ডুরা চরপাড়া গ্রামের যাতায়াতের রাস্তার খালের উপর অপরিকল্পিত ব্রীজটি কাজে আসছে না এলাকাবাসীর। ৭ বছর পেরিয়ে গেলেও স্বাভাবিক চলাচলের উপযোগী নয় ব্রীজটি। চলতে পারে না কোন প্রকার যানবাহন। এমনি এক আজব ব্রিজ নির্মাণ করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগন। ব্রীজটি তৈরী করেছেন প্রায় ১৬ লক্ষ টাকা ব্যায়ে।তবে এলাকাবাসীর অভিযোগ ব্রীজটি এলাকার স্বার্থে নয় ব্যাক্তি স্বার্থে নির্মাণ করা হয়েছে এমন আজব ব্রীজ।

সরেজমিনে দেখা যায়, টাঙ্গাইলের মধুপুর পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের পুন্ডুরা চরপাড়া গ্রামে আকাশী সামছুল হক মাস্টারের বাড়ীর নিকট হতে দামপাড়া যাতায়াতের রাস্তায় একটি ছোট খালের উপড় নির্মিত হয়েছে এই আজব ব্রীজটি।দূর্যোগ ব্যাবস্হাপনা অধিদপ্তরের সেতু/ কালভার্ট কর্মসুচীর আ্ওতায় এ ব্রীজটি নির্মিত হয়েছে২০১৬-১৭ অর্থ বছরে। প্রকল্পের নাম আকাশী পুন্ডুরা -চরপাড়া মোঃ আদমের বাড়ীর পার্শ্বে সেতু নির্মাণ। ব্রীজটির দৈর্ঘ্য ২০ ফুট। এ ব্রীজটির নির্মাণ ব্যায় ধরা হয়েছে ১৫ লাখ ৯১হাজার ৭ শত ১৮ টাকা। ৭ বছর কেটে গেলেও ব্রিজের দুই পার্শে মাটি দ্ধারা ভরাট করা হয়নি। মাটি দ্ধারা ভরাট না করার ফলে যাতায়াতের উপযোগী হয়নি ব্রীজটি। ব্রীজের দুই পাশে খাড়া ঢালু থাকায় পায়ে হেটে চলাচল করতে পারলেও একটি রিক্সা ভ্যন নিয়ে চলাচল করা সম্ভব নয়। চলতে পারে না কোন যানবাহন। যে কারনে ব্রীজটি কোন উপকারে আসছে এলাকাবাসীর। একাধিক এলাকাবাসী জানান ব্রীজটি অপরিকল্পিত ভাবে ব্যাক্তি স্বার্থে ব্রীজটি নির্মাণ করার কারনে কোন উপকারেই আসছেনা। এতটাকা ব্যায় করে ব্রীজটি নির্মাণ করায় ব্রীজের দুই পাশে মাটি না থাকায় কোন যানবাহন চলতে পারে না। বরং ব্রীজটি এলাকাবাসীর গলার কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক ষাটোর্ধ ব্যাক্তি বলেন এটা উন্নয়ন নয় বরং এলাকাবাসীর সাথে তামাশা করা। তিনি বলেন এলাকাবাসীর ব্রীজের প্রয়োজন। কিন্তু এমন ব্রীজ কারো প্রয়োজন নয়, যে ব্রীজ দিয়ে কারো উপকারে আসছেনা। ঠিকাদারের লাভের জন্যই এমন অকেজো ব্রীজ নির্মাণ করে রেখেছে সরকারে লাখ লাখ টাকা ব্যায় করে। এতে দেশের সম্পদ নষ্ট হয়েছে। ব্রীজটি কোন কাজে আসছে না। এব্যাপারে ভূক্তভোগী এলাকা বাসী উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের সূ-দৃষ্টি কামনা করছেন। যাতে করে ব্রীজের দুই পাশে মাটি দ্ধারা ভরাট করে যাতায়াতের উপযোগী করে দেয়া হয়।